ইতালির ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় - ইতালি যেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

আপনারা যারা ইতালি গমন করতে চান তারা নিশ্চয়ই ইতালির ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে জানতে গুগলের সার্চ করে আমাদের এই আর্টিকেলটি ওপেন করেছেন। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ইতালির ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব।

ইতালির ভিসা পাওয়ার সহজ উপায়

যারা ইতালির ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে চান তারা আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে আমরা ইতালির ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে সঠিকভাবে কিছু তথ্য জেনে নিন।

সূচিপত্রঃ ইতালির ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় - ইতালি যেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র 

ইতালির ভিসা খরচ ২০২৫

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ইতালির ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে আপনাদের সামনে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। অনেক মানুষ রয়েছে যারা কর্মক্ষেত্রে এবং বিভিন্ন ভিসার মাধ্যমে ইতালি পাড়ি জমিয়ে থাকেন। তাই ইতালির ভিসা খরচ ২০২৫ সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের আমরা ইতালি সম্পর্কিত প্রশ্ন নিয়ে হাজির হয়েছি।

আরো পড়ুনঃ সৌদি আরব থেকে ইতালি যাওয়ার উপায় ২০২৫

আপনি যদি ইতালি পাড়ি জামাতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ইতালি ভিসার জন্য কিছু অংশ অর্থ ব্যয় করতে হবে। ইতালি যাওয়ার ভিসার নানা ধরন এবং ক্যাটাগরি রয়েছে আপনি কোন ক্যাটাগরির মাধ্যমে এবং কোন প্রকারের মাধ্যমে ইতালি যেতে চান সেই হিসাব করে আপনার ভিসার দাম নির্ধারিত হবে।

আপনি যদি ইতালি যাওয়ার জন্য ভিসার দাম নির্ধারণ করতে পারেন তাহলে আপনি প্রতারণা শিকার হতে পারবে না। তাই আপনাকে ইতালি যেতে হলে অবশ্যই আপনাকে কোন ভিসা ক্যাটাগরির কত দাম সে বিষয়ে অবশ্যই জানতে হবে।

তাই আমরা বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগবে এবং কোন ক্যাটাগরিতে কত খরচ হবে সে বিষয়ে আপনাদের জানাবো। নিচে কোন ভিসা ক্যাটাগরি কত খরচ হবে সে বিষয়ে জানতে হলে আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত।

ইতালি ভিসার ক্যাটাগরি

আপনি যদি ভাবেন আপনি ইতালি যাবেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে ইতালির ভিসা পাওয়ার  সহজ উপায় কি তা জানতে হবে। বাংলাদেশ থেকে দুই ধরনের ভিসার মাধ্যমে মানুষ ইতালি পাড়ি জমিয়ে থাকে। একটি হলো সিজনাল ভিসা অন্যটি হলো নন সিজনাল ভিসা সিজনাল ভিসার আবার কয়েকটি ক্যাটাগরি রয়েছে, যেমন: টুরিস্ট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, ফ্যামিলি ভিসা, মেডিকেল ভিসা, কৃষি ভিসা।

  • আপনি যদি নন সিজনাল ভিসায় যেতে চান তাহলে আপনার খরচ পড়বে ১০ থেকে ১১ লক্ষ টাকা
  • সিজিনাল ভিসায় যেতে চাইলে আপনার খরচ হবে ৩ থেকে ৪ লক্ষ টাকা।
  • বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ ইতালি স্পন্সর ভিসার মাধ্যমে যে থাকে। যারা সরকারিভাবে ইতালি যেয়ে থাকেন তাদের বড় একটি অংশ আবার ইতালি স্পন্সর মাধ্যমে ইতালি পাড়ি জমিয়ে থাকে।

আপনাদের সুবিধার্থে ইতালি যাওয়ার কোন ভিসার কত খরচ সেটি তুলে ধরা হলো:-

টুরিস্ট ভিসাঃ ইতালির সৌন্দর্য মন কাড়ার মত সেখানে ভ্রমণ করতে দেশ বিদেশ থেকে নানা মানুষ ইতালি টুরিস্ট ভিসায় পাড়ি জমিয়ে থাকে।বাংলাদেশ থেকে ইতালি টুরিস্ট ভিসা খরচ অনেকটা কম যা সাধারণত ১০ হাজার টাকার মত খরচ হবে। তবে আপনি যদি বেসরকারি বা কোন এজেন্সির মাধ্যমে ইতালি টুরিস্ট ভিসায় পাড়ি জমাতে চান তবে সে অংশে আপনার খরচের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে।

আপনি যদি মনে করেন সরকারি স্বীকৃত এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে আপনি ইতালি ভালোভাবে ভ্রমণ করতে চান তাহলে সেটিও করতে পারেন।

স্টুডেন্ট ভিসাঃ ইতালি স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে হলে আপনার ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা মতো খরচ হতে পারে। এবং এটা ইতালি স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন ফ্রি হিসেবে ধরা হবে। ইতালি স্টুডেন্ট ভিসার জন্য অন্যান্য কাজগুলোর জন্য আপনার খরচ আরো হতে পারে।

আপনি যদি মনে করেন ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা এজেন্সির মাধ্যমে যাবেন তাহলে আপনার খরচের পরিমাণ অনেকাংশেই বেড়ে যাবে।

ইতালি স্পন্সর ভিসাঃ ইতালির সিজনাল ভিসার মধ্যে স্পন্সর ভিসার একটি। এ ভিসা টির মেয়াদ কয়েক বছর হয়ে থাকে। ইতালি স্পন্সর ভিসার দাম ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা হয়ে থাকে। কিন্তু বাংলাদেশী অনেক দালাল স্পন্সর ভিসার জন্য অনেক বেশি অর্থ নিয়ে থাকে। এমন অনেকের মুখে শোনা গেছে ইতালি স্প্রেস স্পন্সর ভিসার দাম ৭ থেকে ৮ লাখ টাকা পর্যন্ত নিয়ে থাকে। ইতালির নন সিজনাল যে ভিসা গুলো রয়েছে সেই ভিসা গুলোর দাম ৮ থেকে ৯ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।

ইতালি কৃষি ভিসাঃ ইতালি একটি উন্নত কৃষি প্রধান দেশ তাই এদেশে কৃষিকাজের জন্য প্রায় প্রতিবছরে বাংলাদেশ থেকে অসংখ্য লোক নেওয়া হয়ে থাকে। এবং সিজনাল নন সিজনাল দুই ভিসাতে ইতালিতে লোক নেওয়া হয়ে থাকে।

বাংলাদেশ থেকে আপনি যদি বৈধভাবে ইতালি কৃষি ভিসায় যেতে চান তাহলে সিজনাল ভিসায় খরচ হতে পারে চার লক্ষ টাকার মত এবং নন সিজনাল ভিসায় খরচ আসতে পারে ৮ লক্ষ্য টাকা।

ইতালি মেডিকেল ভিসাঃ আপনি যদি ইতালি চিকিৎসার জন্য যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ইতালি মেডিকেল ভিসা থাকতে হবে। ইতালি যেতে হলে অবশ্যই আপনাকে ইতালির ভিসা প্রয়োজন রয়েছে। আপনার পরিবারের কারো বড় ধরনের ব্যাধি হলে মেডিকেল থেকে এপয়েন্টমেন্ট লেটার  দিয়ে থাকি এবং আপনাকে ইতালিতে চিকিৎসা করতে হবে এ বিষয়ে যদি বলে থাকে।

তার জন্য আপনাকে অবশ্যই ইতালির মেডিকেল ভিসার প্রয়োজন রয়েছে। ইতালি মেডিকেল ভিসায় খরচের পরিমাণ অনেক বেশি হয়ে থাকে।ইতালি মেডিকেল ভিসা করার জন্য সরাসরি ঢাকায় অবস্থিত ইতালি ভিসা এম্বাসি থেকে করে নিতে পারেন।

আপনারা যারা ভাবছেন ইতালি যাব তাহলে অবশ্যই আপনাকে ইতালির ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আপনারা ইতালির ভিসা পাওয়া সহজ উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। ইতালের ভিসা আবেদনের সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আপনাদের জানাবো কিভাবে আপনি ইতালির ভিসা আবেদনের নিয়ম ২০২৩  সম্পর্কে জেনে আবেদন করতে পারবেন।

২০২৩ সালে ইতালি যাওয়ার আবেদন করতে হলে অবশ্যই আপনাকে প্রয়োজনীয় আপনার সনদপত্রের প্রয়োজন রয়েছে এবং যাওয়ার জন্য প্রয়োজনের সকল কাগজ সমূহ নিয়ে ইতালির দূতাবাসের কাছে আবেদন করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে অনলাইন থেকে ফর্ম নিয়ে পূরণ করে আবেদনের জন্য জমা দিতে হবে।

আরো পড়ুনঃ সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় ২০২৫

আপনার আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর পরবর্তীতে আপনাকে ভাইভার জন্য ডাকা হবে। সেখানে আপনার ভেরিফিকেশন প্রসেস  সম্পন্ন হয়ে গেলে আপনি ইতালি স্পন্সর ভিসা পেয়ে যাবেন এবং নিশ্চিন্তে আপনি ইতালি  প্রবেশ অনুমতি পাবেন। সরকারিভাবে আপনি যদি স্পন্সর ভিসা করেন  তাহলে আপনার খরচ অনেক কম পাওয়া এবং সুযোগ সুবিধা আপনি অনেক বেশি পাবেন।

ইতালির স্পন্সর ভিসা

আপনি যদি কোন রকম ঝুঁকি ছাড়াই সরকারি ভাবে ইতালি যেতে চান এবং বেশি সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে চান তাহলে অবশ্যই স্পন্সর আপনার জন্য একটি অন্যতম মাধ্যম।প্রত্যেক বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত স্পন্সর ভিসার মাধ্যমে ইতালিতে কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে ইতালি সরকার। ইতালিতে যারা বৈধ ভাবে এবং সঠিক নিয়মে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে কাজ করতে চাই তাহলে স্পন্সর ভিসা হচ্ছে অন্যতম একটি মাধ্যম।

ইতালিতে কাজের ভিসা নিয়ে যেতে হলে অবশ্যই স্পন্সর ভিসা এবং সিজনাল বা নন সিজনাল নিয়ে ইতালিতে প্রবেশ করতে হবে। তাছাড়া অবৈধভাবে ইতালিতে গেলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার মধ্যে পড়তে হবে। আপনি চাইলে বিভিন্ন দেশ থেকে স্পন্সর সার্ভিসের মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারবেন। আপনি যদি স্পন্সর ভিসায় ইতালি প্রকাশ করতে চান তাহলে আপনার খরচ পড়বে প্রায় ৩/৪ লক্ষ্য টাকা মত।

যদি আপনি অন্যান্য দেশের মাধ্যমে যেতে চান তাহলে আপনাকে সে দেশের রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী আপনাকে স্পন্সর ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। এবং সে দেশে এজেন্সির মাধ্যমে আপনি আবেদন করতে পারবেন সেক্ষেত্রে আপনার খরচ একটু বেশি পড়বে।

আপনি যদি সরকারিভাবে সুযোগ-সুবিধা পেতে চান এবং কোনরকম ঝুঁকি না নিতে চান তাহলে স্পন্সর ভিসা অনেক জরুরী। স্পন্সর ভিসার মাধ্যমে কোনো শ্রমিক যদি ইতালিতে প্রবেশ করে তাহলে বেতন সহ থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা এবং আনুষঙ্গিক অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা অন্যান্য শ্রমিকদের থেকে সুযোগ বেশি থাকে।

স্পন্সর ভিসার মাধ্যমে আপনি যদি ইতালিতে অবস্থান করে থাকে তাহলে পরবর্তীতে ভিসা রিনিউ করতে পারবেন এবং চাইলে সে পরবর্তীতে আবার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংগ্রহ করে ইতালিতে প্রবেশ করতে পারবে এক্ষেত্রে জটিল কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে না। পরবর্তীতে  বিভিন্ন কোম্পানি তাকে ডেকে নিতে পারে।

ইতালি যেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র 

ইতালির ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলে আপনারা বিভিন্ন তথ্য জানতে পেরেছেন। ইতালি স্পন্সার ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রয়োজন রয়েছে। এই সমস্ত কাগজপত্র নিয়ে আপনি ইতালি দূতাবাসের মাধ্যমে জমা দিতে হবে। সেই সাথে আরো বেশ কয়েকটি কাগজের প্রয়োজন হয়েছে নিচে সে কাজগুলো সম্পর্কে আপনারা জানানো হলো:-

  • ৬ মাস মেয়াদী বৈধ পাসপোর্ট।
  • ৪ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
  • এন আই ডি কার্ড এর ফটোকপি
  • নিবন্ধন আইডি কার্ডের ফটোকপি।
  • বর্তমান কর্মরত তার প্রমাণ।
  • বিদেশে কর্মরত থাকলে তার প্রমাণ।

উপরোক্ত সব কাগজপত্র সংগ্রহ করে আপনি স্পন্সার জন্য আবেদন করতে পারবেন। উপরোক্ত কাগজের যদি কোন ভুল ত্রুটি থেকে থাকে তাহলে তা আগেই সংশোধন করুন।

বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে 

ইতালি যাওয়ার বিভিন্ন ভিসা রয়েছে আপনি যেকোন ভিসা নিয়ে ইতালি পাড়ি জমাতে পারবেন। ইতালির ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে আমরা আজকের এই আর্টিকেলে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর  আপনাদের জন্য সাজিয়েছি। আপনি যদি বাংলাদেশী নাগরিক হয়ে থাকেন এবং বাংলাদেশ অবস্থান করে থাকেন এবং বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে চান তাহলে বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে আপনাদের জানাবো।

ইতালি বিভিন্ন  ভিসার মাধ্যমে পাড়ি জড়িয়ে থাকেন এবং বিভিন্ন ভিসার ক্যাটাগরি অনুযায়ী  ভিসার  দাম এবং দাম বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। সিজনাল ভিসা ও ইতালি নন সিজনাল ভিসা। আপনি যদি সিজনাল ভিসা ইতালি যেতে চান, তাহলে আপনার সর্বনিম্ন ৩/৪ লক্ষ টাকা লাগবে। আবার আপনি যদি নন সিজনাল ভিসা নিয়ে ইতালি যেতে চান, তাহলে আপনাকে ৯/১০ লক্ষ টাকা জমা দিতে হবে।

বাংলাদেশে থেকে ইতালি যাওয়ার যে সাধারণ বিমান রয়েছে সেই বিমানের ভাড়া ৬৫,০০০ হাজার থেকে ৭১,০০০ হাজার পর্যন্ত। এবং ফাস্ট ক্লাস যে বিমানগুলো আছে সেই বিমানগুলোর ভাড়া হচ্ছে ১,০০,০০০ টাকা থেকে ১,২০, ০০০ টাকা পর্যন্ত।

আরো পড়ুনঃ সাউথ কোরিয়া যেতে কত টাকা লাগে ২০২৫

থেকে ইতালি যেতে কত সময় লাগে সেটি সম্পর্কে কথা বলবো। ওয়ান স্টপ এবং ওয়ান স্টপ প্লাস ফ্লাইটে ঢাকা থেকে ইতালি যেতে ১৬ থেকে ২৪ ঘন্টা বা তারও বেশি সময় লাগতে পারে।

বাংলাদেশ এবং ইতালির সময়ের পার্থক্য

বিভিন্ন দেশের সময়ের পার্থক্য রয়েছে। তেমনি বাংলাদেশ এবং ইতালির সময়ের পার্থক্য রয়েছে যারা ইতালিতে অবস্থিত রয়েছে তারা বাংলাদেশের সময় কত সে বিষয়ে অনেকেই হয়তো সঠিকভাবে জানেন না এবং বাংলাদেশের মানুষেরা ইতালির সময়ে এর পার্থক্য সম্পর্কে জানেনা। বাংলাদেশ এবং ইতালির সময়ের পার্থক্য ৪ ঘন্টা। ইতালিতে সময় যদি হয় সকাল ১১ টা ৫২ তাহলে বাংলাদেশে হবে বিকাল ৩:৫২

ইতালির ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় - ইতালি যেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ শেষ কথা

প্রিয় পাঠকগণ আজকের এই আর্টিকেলে ইতালির ভিসা খরচ ২০২৫, ইতালি ভিসার ক্যাটাগরি, ইতালির ভিসা আবেদনের নিয়ম ২০২৫, ইতালির স্পন্সর ভিসা, ইতালি যেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র,বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে? বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত সময়? বাংলাদেশ এবং ইতালির সময়ের পার্থক্য সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

আপনারা যারা ইতালি ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন আশা করি উত্তরগুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। ভিসা করতে দেওয়ার আগে অবশ্যই আপনাকে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে নিতে হবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url